প্রসঙ্গত, বুধবার দুপুরে গোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রা কর্মসূচিতে আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের হামলার পর জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অবস্থান নেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা। পরে বিকেলে সেনাবাহিনীর এপিসি (আর্মার্ড পার্সোনেল ক্যারিয়ার) ব্যবহার করে তাদের সেখান থেকে নিরাপদস্থানে সরিয়ে নেয়া হয়।
প্রসঙ্গত, বুধবার দুপুরে গোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রা কর্মসূচিতে আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের হামলার পর জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অবস্থান নেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা। পরে বিকেলে সেনাবাহিনীর এপিসি (আর্মার্ড পার্সোনেল ক্যারিয়ার) ব্যবহার করে তাদের সেখান থেকে নিরাপদস্থানে সরিয়ে নেয়া হয়।
এদিকে, গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) সমাবেশে হামলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সংঘর্ষে চারজন নিহত হয়েছেন। এতে পুলিশসহ আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন। এনসিপি নেতাদের অভিযোগ, ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিতে দিতে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে হামলা চালায় নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। দুপুরের দিকে শহরের সমাবেশস্থলে তারা হঠাৎ করে মিছিল নিয়ে এসে মঞ্চে চড়াও হয়। এ সময় সাউন্ড বক্স, মাইক ও চেয়ার ভাঙচুর করার পাশাপাশি এনসিপির উপস্থিত নেতাকর্মীদেরও মারধর করে তারা। তখন হামলাকারিরা কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায়।পরে আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের হামলার কারণে গোপালগঞ্জ পুলিশ সুপার কার্যালয়ে আশ্রয় নেন এনসিপির নেতারা।
প্রসঙ্গত, রাষ্ট্র সংস্কার, জুলাই গণহত্যার বিচার এবং বৈষম্যহীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জুলাই পদযাত্রা কর্মসূচির অংশ হিসেবে বুধবার গোপালগঞ্জে যান এনসিপির নেতার। শহরের পৌরপার্ক এলাকায় তাদের সমাবেশ মঞ্চে হামলা চালায় স্থানীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।
0 coment rios: