মোঃ মিনারুল ইসলাম
চুয়াডাঙ্গা জেলাপ্রতিনিধি
চুুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার ০৬ নং হাউলী ইউনিয়নের ০৭ নং ওয়ার্ডের গোবিন্দপুর গ্রামের অ'স'হা'য় বি'ধ'বা নিছারন একটা বি'ধ'বা ভাতা কার্ডের আশায় ঘুরছেন মানুষের দ্বা'রে দ্বা'রে।
অ'স'হা'য় বি'ধ'বা নিছারন জানান আমার স্বামী আবু সিদ্দিক ৫ বছর আগে মা'রা গেছেন।আমার একটা কন্যা সন্তান তারও অনেক ক'স্ট করে বিবাহ দিয়েছি। আমার কোন ছেলে সন্তান নেই। বয়স হয়েছে আমার। এখন ঠিকমত আর খাটতে পারিনা। নিজের ভিটা জমিটুকু শে'ষ স'ম্ব'ল। মাঠে চাষ করার মত কোন জমি আমার নেই।
আমি কখনো লোকের বাড়ি কাজ করি। কখনো চুল বাছাই এর কাজ করি। আবার কখনো কারো ক্ষেতে মজুরি দিয়ে যা ৫০/১০০ টাকা পাই তাই দিয়ে কোন রকমে খেয়ে না খেয়ে দিন চলে। আজ ৫ বছর হলো স্বামী মা'রা গেছে কতজনের কাছে ধর্না দিয়েছি একটা বি'ধ'বা ভাতা কার্ডের জন্য কেউ করে দেইনি। বি'ধ'বা ভাতা কার্ডের জন্য আবেদনও করেছিলাম এবার তারপরও আমার মত অসহায় বি'ধ'বা'র ভাগ্য জোটেনি বি'ধ'বা ভা'তা'র কার্ড।
তিনি একথা বলতে বলতে হুহু করে কেঁ'দে উঠেন। বলেন কবে পাবো বি'ধ'বা ভা'তা'র কার্ড। না খেয়ে 'ম'রে গেলে কি মিলবে বি'ধ'বা ভা'তা'র কার্ড। স্থানীয়রা জানান নিছারন সত্যিই খুব অ'স'হা'য় দ'রি'দ্র মানুষ। তার মত অসহায় বি'ধ'বা'র অবশ্যই বি'ধ'বা ভাতা কার্ড হওয়া দরকার। জনপ্রতিনিধি হবার সময় অনেকে প্রতিশ্রুতি দেন। নির্বাচিত হয়ে গেলে আর এসব অ'স'হা'য় বি'ধ'বা'দে'র কথা কেউ মনে রাখেনা। তারা আরো বলেন শুনেছি বর্তমান দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাকি অ'স'হা'য় মানুষদের পাশে দাঁড়াচ্ছেন।
অসহায় বিধবা নিছারনের একটি বি'ধ'বা ভাতা কার্ড সহ তার পাশে দাঁড়িয়ে আর্থিক অ'নু'দা'ন ও খাবারের ব্যাবস্থা করতে দামুড়হুদা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা তোফাজ্জল হক ও দামুড়হুদা উপজেলার সুযোগ্য নির্বাহী অফিসার তিথি মিত্র'র আশু সুদৃষ্টি কামনা করেছে এলাকাবাসী সহ সচেতন মহল।




0 coment rios: